পেট পরিষ্কার রাখার ১০টি উপায় - পায়খানা ক্লিয়ার করার সিরাপ এর নাম? বিস্তারিত জেনে নিন?

আজকে আমরা জানবো যে আমাদের শরীর সতেজ রাখার জন্য পেট পরিষ্কার রাখার ১০টি উপায় গুলো কি কি। যেটি দ্বারা আমরা আমাদের পেট পরিষ্কার রাখতে পারবো। ও তার সাথে সাথে এটাও জানবো যে পায়খানা ক্লিয়ার করার সিরাপ এর নাম কি। আসুন জানি?

ভূমিকাঃ

আমরা আমাদের শরীর সঠিক ও সতেজ রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনের খাবার ও নানন রকমের ফলমূল খেয়ে থাকি। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় যে বেশী চার্টঠা খাওয়ার ফলে আমাদের পেটে সমস্যা হয়, ফলে আমাদের পেট ব্যাথা করতে শুরু করে।

পেট-পরিষ্কার-রাখার-১০টি-উপায়

তাই আসুন জেনে রাখি যে, আমাদের পেট সুস্থ্য ও পেট পরিষ্কার রাখার ১০টি উপায় কি। যাতে আমাদেরকে কোনো ধরনের ভোগান্তিতে না ভুগতে হয়। ও তার সাথে সাথে এটাও জানুন যে পায়খানা ক্লিয়ার করার সিরাপ এর নাম কি। যেটি খেলে আমাদের পেট সুস্থ্য ও সবল থাকবে। নিম্নে বিস্তারিত......।

পেট পরিষ্কার রাখার ১০টি উপায়ঃ

পেট পরিষ্কার রাখার ১০টি উপায় হলো সর্বপ্রথম আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যে, পেট পরিষ্কার না থাকলে শরীরে গ্যাস, বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্য ও নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। শরীর ঠিক মানে আমাদের জীবনো সুন্দর হবে। কেননা শরীর ঠিক থাকলে সব কিছু ভাল লাগে। নিচে পেট পরিষ্কার রাখার ১০টি কার্যকরী উপায় দেওয়া হলোঃ

• পানি পান করুনঃ

দিনে অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করলে আমাদের কিডনি ভাল থাকে ও বদহজম ভালো হয় এবং মল সহজে বের হতে পারে। যাতে আমাদের শরীরে কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ দেখা যায় না শরীরে।

•  বেশি করে আঁশযুক্ত খাবার খাওয়াঃ

আমরা যদি প্রতিদিন সবজি, ফলমূল,  ও পুরো শস্যজাত খাবার খেতে শুরু করি। তাহলে দেখবেন যে আমাদের পেটে কোনো ধরনের রোগ বালাই কিছু থাকবে না। কেননা শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকে। যা আমাদের পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।

• ডালঃ

আমাদের শরীর হেলদি রাখতে ডালের কোনো তুলনা নেই। এই ডাল আপনি যেকোনো দোকানে কিনতে পাবেন। ডাল খেলে আমাদের খাবারের মান পাতলা করতে ও পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। যেমনঃ মুগ,মসূর, ছোলা, আরো অনেক ডাল যা ফাইবার যুক্ত পেটে হজমশক্তি বাড়ায় ও পেট পরিষ্কার রাখে।

• সকালে খালি পেটে গরম পানি পান করুনঃ

সকালে খালি পেটে গরম পানি পান করলে আমাদের শরীর সতেজ হয়ে ওঠে। যা শক্তি যোগাতে সাহায্য করে। গরম পানি পেটে জমে থাকা বর্জ্য পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। এই জন্য সকালে ওঠে পায়খানা করে নেওয়া ভাল।

• সময়মতো খাবার খান এবং অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত থাকুনঃ

আমাদের শরীরের যতটুকু দরকার হবে আমরা ততটুকু খাবার খাওয়ার চেষ্টা করবো। আমরা কোথায় ঘুরতে গেলে বা বিয়ে বাড়িতে গেলে অতিরিক্ত খাবার খেয়ে ফেলে। যাতে আমাদের পেটে সমস্যা হয়। কারণ আমাদের পেটে সেই খাবার গুলোকে পচনশীল করতে পারে না। যার কারণে আমাদের পেটে বর্জ্য জমে যায় ফলে পেট ব্যাথা শুরু করে।

• প্রোবায়োটিক (দই) খাওয়ার অভ্যাস করুনঃ

যেকোনো খাবার খাওয়ার পরে আপনি দই খাওয়ার চেষ্টা করুন। কেননা দইয়ে থাকা উপকারী ব্যাকটেরিয়া হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

•  চিনি ও জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে চলুনঃ

চিপস, ফাস্ট ফুড, সফট ড্রিংক ইত্যাদি হজমে সমস্যা তৈরি করে। তাই চেষ্টা করবেন এই সব খাবার থেকে বিরতি থাকার। যেগুলো আপনাকে ক্ষতির দিকে ঠেলবে সেসব খাবার খাওয়া যাবে না।

• অ্যালোভেরা জুসঃ

অ্যালোভেরার রস জুস বানিয়ে খেলে আমাদের অন্ত্রে পানির পরিমাণ বেড়ে যায়। বিশেষজ্ঞদের থেকে জানা গেছে যে অন্ত্রে থাকা পানি মল ও পেট পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। যদি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হয় তাহলে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় অ্যালোভেরার জুস যোগ করবেন। কেননা অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী শরীরের নানা অংশের জন্য উপকারী হিসাবে বিবেচিত করছেন ডাক্তারেরা। পেটের সাথে সাথে ত্বক, চুলের জন্যও এটি খেতে পারেন নিসন্ধে।

• চিরতার পাতাঃ

পায়খানা কোষা কিংবা পেটে যেকোনো সমস্যা থাকলে আপনি এই চিরতার পাতার জুস খেতে পারেন। এটি খেতে একটু তিতো হলোও পেটের জন্য খুবই উপকারী। এই চিরতার পারা আপনাকে খালি পেটে সকালে খেতে হবে। একবার খাবেন একবারে বুঝতে পারবেন যে আপনার পেট ক্লিয়ার হয়ে গেছে।

•  ভেজাল ও অতিরিক্ত তেল-মসলাযুক্ত খাবার থেকে দূরে থাকুনঃ

আমরা যখন বাইরে কোন জাইগায় খাবার খাই। তখন হয়তো সেই খাবার গুলোতে অনেক পরিমাণে মসলা থাকে। যাতে আমাদের পেটে গেলে পেট জ্বালাপোড়া শুরু করে দেয়।  এসব খাবার হজমে ব্যাঘাত ঘটায় এবং পেটে গ্যাস তৈরি করে। তাই অতিরিক্ত মসলা যুক্ত খাবার খাবেন না।

যদি নিয়ম মেনে চলার পরও পেট পরিষ্কার না থাকে, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। যাতে করে আগামী দিনের জন্য আপনার পেটে কোন ধরনের সমস্যা না হয়।

পায়খানা ক্লিয়ার করার সিরাপ এর নামঃ

পেট পরিষ্কার রাখার নিয়ম ও পায়খানা ক্লিয়ার করার জন্য আজকের দিনে মেডিকেল স্টোরে বিভিন্ন ধরনের ঔষুধ পাওয়া যায়। যেখান থেকে আপনি চাইলে আপানার অসুবিধার জন্য নিয়মিত পায়খানা না হওয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য হলে চিকিৎসকের পরামর্শে কিছু ল্যাক্সেটিভ সিরাপ বা ওষুধ ব্যবহার করতে পারেন। তা নিম্নমে দেওয়া হলোঃ

1.  Lactulose Syrup (ল্যাক্টুলোজ সিরাপ)

মানুষের কাছে এটি বেশ জনপ্রিয়, এটি খাবার হজমে সহায়তা করে ও মল নরম করে।

• Cremaffin Syrup

অনেক সময় বেশি ফল খাওয়ার ফলে আমাদের মল শক্ত হয়ে যায়। যার জন্য আপনি এই সিরাপ ব্যবহার করতে পারেন এটি মল নরম করে এবং সহজে পায়খানা হতে সাহায্য করে।

• Isabgol (ইসবগুল) + Warm Water

যদিও এটি সিরাপ নয়, তবে প্রাকৃতিকভাবে পায়খানা ক্লিয়ার করতে খুবই কার্যকর।

• Pet Saffa Syrup (আয়ুর্বেদিক)

এই সিরাপ খেলে আমাদের শরীরে আয়ুর্বেদিক উপায়ে কাজ করে এবং নিয়মিত পেট পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে।

যেকোনো ওষুধ বা সিরাপ ব্যবহার করার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তার বা ফার্মাসিস্টের পরামর্শ নিবেন। কারণ অতিরিক্ত বা নিয়মবহির্ভূত ব্যবহার শরীরের ক্ষতি করতে পারে।

পেট পরিষ্কার রাখার ঔষুধঃ

পেট পরিষ্কার রাখার জন্য আজকের দিনে বাজারে কিংবা মেডিকেল স্টোরে বিভিন্ন ধরনের ঔষুধ পাওয়া যায়। আগের দিনে মানুষ নিয়মিত পায়খানা ও ভিটামিন যুক্ত শাকসবজি খেয়ে তারা তাদের পেট পরিষ্কার রাখতো। কিন্তু সময় আসতে আসতে আগানোর মাধ্যমে মানুষও বদলে যাচ্ছে। আজকের দিনে সবার যেকোনো কাজ তারাতাড়ি করতে চাইছে বলে মানুষ বেশি পরিমাণে খাওয়া দাওয়া করতে শুরু করেছে।

যার ফলে মানুষ অসুস্থ্য হয়ে পড়ছে তারাতাড়ি। পেট পরিষ্কার না থাকলে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে, যেমন—গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজম ইত্যাদি। কিন্তু আপনিও যদি ঔষুধ খেয়ে আপনার পেট পরিষ্কার করতে চান। তাহলে আপনি ট্রিফলা ট্যাবলেট, সফটোভ্যাক, বিসাকোডিলের ট্যাবলেট খেতে পারেন। যেকোনো ঔষধ নিয়মমাফিক এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়ার চেষ্টা করবেন।

পায়খানা পরিষ্কার না হলে কি হয়ঃ

পেট পরিষ্কার রাখার জন্য আপনাকে প্রতিদিন ৮-১০ গ্লাস পানি খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে এবং কি সাথে নেশি করে শাকসবজি খাওয়ার চেষ্টা করবেন। যাতে আপনার পেট সব সময় ক্লিয়ার থাকে। পায়খানা প্রতিদিন ঠিকমতো না হলে আমাদের শরীরে নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে। সবচেয়ে সাধারণ সমস্যা হলো কোষ্ঠকাঠিন্য, যার কারণে মল শক্ত হয়ে যায় এবং পায়খানা করতে কষ্ট হয়। এতে পেট ফেঁপে যায়, গ্যাস হয়, খাবারে অরুচি তৈরি হয়, এমনকি মাথাব্যথা ও বিরক্তিভাবও দেখা দিতে পারে শরীরে।

নিয়মিত পায়খানা না হলে শরীরের ভেতরে টক্সিন জমে যায়, যা ধীরে ধীরে লিভার ও কোলন-এর উপরে খারাপ প্রভাব ফেলে। দীর্ঘদিন এমন হলে হেমোরয়েডস (পাইলস) বা ফিশার হওয়ার ঝুঁকিও বেড়ে যায়। তাই প্রতিদিন পায়খানা পরিষ্কার রাখা খুব জরুরি, যাতে শরীর হালকা থাকে ও হজম প্রক্রিয়া সাভালোক থাকে। এজন্য নিয়মিত পানি পান, আঁশযুক্ত খাবার খাওয়া এবং সক্রিয় জীবনযাপন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

পেট পরিষ্কার করার হোমিও ঔষধঃ

পেট পরিষ্কার রাখতে হলে সবার আগে আপনাকে অ্যালকোহল যুক্ত খাবার ছাড়তে হবে  যেটি আপনার পেটে গ্যাস্টিক, বদহজম তৈরি করবে সেগুলো খাবার থেকে বিরতি থাকার চেষ্টা করবেন। পেট পরিষ্কারের জন্য হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিরাপদ ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াবিহীন বলে অনেকেই পেট পরিষ্কারের জন্য হোমিও ঔষধ ব্যবহার করে থাকেন। নিচে কিছু জনপ্রিয় ও কার্যকর হোমিওপ্যাথিক ওষুধের নাম ও ব্যবহার উল্লেখ করা হলোঃ 

 ১। Nux Vomica  পেট ফাঁপা, অম্লতা, বমিভাব থাকলে কিংবা আমরা অনেক সময় বেশী অতিরিক্ত ঝাল, তেল বা মসলাযুক্ত খাবার খেয়ে হজমে সমস্যা হয়। তাহলে এই ঔষুধ খুবই কার্যকর।

২।  Sulphur যারা প্রতিদিন ঠিকমতো পায়খানা করতে পারেন না, তাদের জন্য এই ঔষুধটি ভালো।সকালে পায়খানা আটকে থাকে কিন্তু ক্লিয়ার হয় না এমন সমস্যায় বেশ কার্যকর।

৩।  Bryonia Alba আপনার পেটের মল যদি খুব শক্ত হয় সেক্ষেত্রে আপনি এই হোমিও ঔষুধ ব্যবহার করতে পারেন।

৪। Lycopodium অনেক সময় আমাদের কিছু কারণের জন্য আমাদের পেট ফুলে যায়। এমন অবস্থায় থাকলে আপনি হালকা খাওয়ার পরও গ্যাস বা পেটে চাপ অনুভব হলে এই ঔষুধ কার্যকর।

৫। Natrum Muriaticum  যারা নিয়মিত কোষ্ঠকাঠিন্যে রোগে ভোগেন এবং মানসিক চাপের কারণে পেট পরিষ্কার হয় না, তাদের জন্য এই হোমিও ঔষুধ উপকারী।

হোমিও ঔষধ ব্যবহারের আগে একজন অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

শক্ত পায়খানা নরম করার উপায়ঃ

পেট পরিষ্কার রাখার জন্য ও শক্ত পায়খানা (কোষ্ঠকাঠিন্য) সমস্যা হলেও, দীর্ঘদিন ধরে থাকলে এটি পাইলস বা ফিশারের মতো গুরুতর সমস্যার কারণ হতে পারে। তবে কিছু সহজ ঘরোয়া উপায় মেনে চললে সহজেই পায়খানা নরম ও স্বাভাবিক করা যায়। তাহলো

1. প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করলে শরীরে জলীয় অংশের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে। ফলে মল নরম থাকে ও সহজে বের হয়।
2. সবজি, ফলমূল (বিশেষ করে কলা, পেঁপে, আপেল), ওটস, লাল চালের ভাত ইত্যাদি খাবারে ফাইবার বেশি থাকে যা মল নরম করতে সাহায্য করে।
3. এক গ্লাস হালকা গরম পানি সকালে খালি পেটে খেলে মল নরম হয়ে যায় এবং সহজে বের হয়।
4. রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস কুসুম গরম পানির সাথে ১-২ চামচ ইসবগুল মিশিয়ে খেলে পায়খানা ক্লিয়ার হয় ও সহজে বের হয়।
5. দইতে থাকা উপকারী ব্যাকটেরিয়া পেটে গেলে হজম শক্তি বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে পেট হালকা করে।
6. প্রতিদিন ব্যায়াম করার ফলে অন্ত্রে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, ফলে হজম ও মল নরম হয়ে ওঠে।
7. মানসিক চাপে থাকলে খাবারের হজম ঠিকমতো হয় না। তাই পর্যাপ্ত ঘুম ও মনকে শান্ত রাখাও জরুরি।
8. ১ চা চামচ ঘি গরম করে দুধের সাথে মিশিয়ে রাতে খেলে পরদিন সকালে পায়খানা ক্লিয়ার হয়।

কোন ধরনের খাবার খেলে পায়খানা নরম হয়ঃ

আজকে যে প্রতিদিন যেসব খাবার খাই তার মধ্য অনেক পার্থক্য রয়েছে। কিছু খাবার হয় আমাদের মুখরোচ ও কিছু খাব্র হয় সাস্থ্য ভাল রাখার জন্য। ভাল খাবারের পাশাপাশি আমাদের খেয়াল রাখতে হবে যে যেকোনো খাবারের জন্য আমাদের পেটের পায়খানা যেন শক্ত না হয়। তার জন্য আপনাকে কিছু খাবার আপনার ডায়েট রুটিনের খাতাতে রাখতে হবে।

শরীর ও পেট ভাল রাখার জন্য বেশি করে ফলমূল, বাদামী চাল,মসুর ডাল, মটরশুটি, বাদাম, শাকসবজি, গোটা শস্য এবং লেবু খাওয়ার ফলে আমাদের পেট সব সময় পরিষ্কার থাকে। তাই চেষ্টা করবেন এই ধরনের খাবার খাওয়ার। এই সব খাবারের মধ্য ভিটামিনের মাত্রা বেশি থাকে। যার ফলে আমাদের পেট ও শরীর থেকে কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ দূর করতে সাহায্য করে।

লেখকের মক্তব্যঃ

আসা করি যে আপনি বুঝতে পেরেছেন শরীর সঠিক রাখার জন্য পেট পরিষ্কার রাখার ১০টি উপায় কি কি। ও তার সাথে সাথে এটাও জানলেন যে পায়খানা ক্লিয়ার করার সিরাপ এর নাম কি।

প্রশ্ন থাকলে কিংবা ভাল লাগলে কমেন্ট করবেন ও শেয়ার করবেন আপনার প্রিয় মানুষের সাথে।

আরো কিছু জানতে বা শিখতে চাইলে ভিজিট করুন............... www.stylishsm.com

( আপনার প্রিয় ব্লগার স্টাইলিশ )